NOT KNOWN DETAILS ABOUT মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Not known Details About মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Not known Details About মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Blog Article

এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে এবং প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করে, যে কেউ বাড়িতে সফলভাবে মাশরুম চাষ করতে পারে।

চাষের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী check here পাওয়া যায় এমন দোকানে, মাশরুম প্রশিক্ষণকেন্দ্রে এবং অনলাইন শপিং সাইট থেকে মাশরুমের বীজ কিনতে পাওয়া যাবে। বাকি উপকরণগুলো সহজে জোগাড় করা যায়।

ব্যাগটি অত:পর পরিষ্কার ফ্লোর বা তারের জালির ওপর আধাঘন্টা সময় উল্টে রাখতে হবে যাতে ভেতরের বাড়তি পানি ঝড়ে যায়।

ব্যাগগুলোতে নিয়মিত পানি স্প্রে করতে হবে।

উক্ত মিশ্রণের সাথে সামান্য পরিমাণ চুন এবং পানি মিশানো হয়। প্যাকেটগুলো খড়ের চাষাবিশিষ্ট বাঁশের বেড়া ও পাকা মেঝের ঘরে কাঠ ও বাঁশের তাকে সারি করে সাজিয়ে রাখতে হবে।

বর্তমানে বাংলাদেশে বানিজ্যিকভাবে অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুমের চাষই বেশি হয়ে থাকে। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম চাষের জন্য প্রধানত তিনটি উপকরণের দরকার হয়। আমরা যদি মাশরুম চাষ পদ্ধতি ভালভাবে জানি তাহলে এটি আমাদের দেশের জন্য অনেক বড় একটি অর্থনৈতিক উপাদান হতে পারে। উপকরণগুলো হচ্ছে- স্পন বা মাশরুমের বীজ, খড় ও পলিথিনের ব্যাগ।

এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিলে স্বাভাবিক হাওয়া চলাচল বজায় থাকবে, আবার তুলা থাকায় ধুলাও ঢুকতে পারবে না। প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।

সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২৫ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ তার মাশরুম চাষের হার বৃদ্ধিতে ব্যাপক অগ্রগতি করছে। বাড়িতে চাষাবাদ, বিশেষ করে, জনপ্রিয়তার বাড়ছে। বাড়িতে মাশরুম চাষ তুলনামূলকভাবে সহজ এবং সাশ্রয়ী, এবং বাংলাদেশের অনেক পরিবার তাদের খাদ্য ও আয়ের পরিপূরক হিসেবে এটি গ্রহণ করছে।

Text dimension A A A coloration C C C C কনটেন্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুন

চাছার পর ব্যাগটি পরিষ্কার পানিতে ২১-৩০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে।

পলিথিন ডাকা থাকলে ৩/৪ বার ১০-১৫ মি. সময় ডাকনা সরিয়ে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করে দিতে হবে।

মাশরুমের মধ্যে অনেক পুষ্টি রয়েছে। কারণ, আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো খেয়ে থাকি তার চেয়ে মাশরুমের পুষ্টিগুণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি। এটি পুষ্টিসমৃদ্ধ একটি খাবার। এটি শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ সহ শরীরকে সুস্থ রাখতে খুবই সহায়ক। মাশরুমে ভরপুর প্রোটিন রয়েছে এবং এতে কোনো প্রকার ক্ষতিকর চর্বি নেয় যার ফলে এটি নিয়মিত খেলে শরীর ভালো থাকার পাশাপাশি জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়।

প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী মাশরুমের জাতগুলো হলো-

 নিয়মিত মাশরুম থেকে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়। রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।

Report this page